HOW রাফাহ CAN SAVE YOU TIME, STRESS, AND MONEY.

How রাফাহ can Save You Time, Stress, and Money.

How রাফাহ can Save You Time, Stress, and Money.

Blog Article

বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নিজের রাজ্য ডেলাওয়ারে হ্যারিস জিতেছেন। ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে থাকা আরেক রাজ্য নিউ জার্সিতেও হ্যারিস জিতেছেন।

 প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী ট্রাম্প পেয়েছেন ২৭৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট, কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২২৪টি। 

প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব নেয়ার পরে দেয়া বক্তব্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি বেশ কিছু নির্বাহী আদেশ জারি করতে যাচ্ছেন।

ছবির ক্যাপশান, ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে ভ্যানিটি ফেয়ার অস্কার পার্টিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মেলানিয়া, ২০০৫ সালের ছবি।

প্রেসিডেন্ট হিসাবে মি. ট্রাম্পের মেয়াদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের জন্য একটা ‘অনিশ্চিত’ সময় ছিল। প্রায়শই অন্য দেশের নেতাদের সঙ্গে তাকে প্রকাশ্যে বিবাদে জড়াতে দেখা গিয়েছে।

জো বাইডেনের কাছে ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হেরে যান মি. ট্রাম্প। যদিও এই নির্বাচনি ফলাফল মানতে অস্বীকার করেন তিনি। তার অভিযোগ, ভোটে কারচুপি করা হয়েছে তাই নির্বাচনের এই ফলাফল তিনি মানবেন না।

আমেরিকার কংগ্রেসে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব নিয়ে দুইটি প্রস্তাব জমা পড়েছে। ২০ জানুয়ারি ২০২১ ইং তারিখে প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পের মেয়াদ শেষেই আগে যাতে তাঁকে হটানো যায়, তার জন্য তোড়জোড় শুরু করেছেন ডেমোক্র্যাট সেনেটররা। প্রথমত, ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স সংবিধানের ২৫তম সংশোধনীর আওতায় ক্যাবিনেটের কাছে যাতে এই প্রস্তাব তোলেন এবং ভোটাভুটির মাধ্যমে ট্রাম্পকে সরাতে উদ্যোগী হন, তার প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। [৭৯]

ডেমোক্র্যাটিক (২০০১-০৯;[১] ১৯৮৭ পর্যন্ত[২])

ট্রাম্পের এক নারী সমর্থক জানিয়েছেন, তিনি কড়া ধাঁচের মানুষ। অ্যামেরিকার এখন এরকম একজন নেতা চাই।

সাংবাদিক সম্মেলনে মি. রাফাহ ট্রাম্প জানান, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন চাইবেন তিনি। ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন’ ছিল তার নির্বাচনি প্রচারের মূল স্লোগান।

এখানেই একটি পোস্টারে লেখা, 'আপনারা কি ম্যাডাম প্রেসিডেন্ট চান, নাকি ম্যাডম্যান প্রেসিডেন্ট চান?'

জানুয়ারির ১৮ তারিখে যুক্তরাজ্যের হাউস অব কমন্সে ট্রাম্পের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা যায় কি না এ নিয়ে বিতর্কের আয়োজন করা হয়[৭৭] কিন্তু সেই বিতর্ক ফলপ্রদ হয় নি কেননা যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্যদের নিষেধাজ্ঞা আরোপের আইন পাস করার কোনরূপ ক্ষমতা নেই। তবে তিন ঘণ্টার চেয়েও বেশি চলা এই বিতর্কে সংসদের উভয় পক্ষের here সদস্যদের ট্রাম্পকে "পাগল" এবং "জঘন্য" হিসেবে আখ্যায়িত করতে শোনা যায়।[৭৮]

ডেমোক্র্যাটদের read more আশা ছিল, তারা টেক্সাস ছিনিয়ে নিতে পারবে। কারণ, এখানে শহর ও আধা শহরের সংখ্যা বেশি। কিন্তু টেক্সাস রিপাবলিকান ট্রাম্পের সঙ্গেই থেকেছে।

মূল নিবন্ধ: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ২০২০

Report this page